ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
ঐ সমস্ত পাখি যেগুলো ভক্ষণ করা হালাল, সেগুলোর পায়খনা নাপাক নয়। যেমন কবুতর ইত্যাদি। তবে যেই সব পাখি ভক্ষণ করা হারাম। অর্থাৎ যেগুলো নখ দ্বারা চিঁড়েপেড়ে খায়, সেগুলোর বিষ্টা নাজসতে খাফিফা। কাপড়ে এক চতুর্থাংশ কম হলে উক্ত নাপাক হবে না,তবে ধৌত করে নেয়া উচিৎ। নতুবা কাপড় নাপাক হবে, তখন সেই কাপড় দ্বারা নামায হবে না।
جاء في “الأصل” 25:1، ط: دار ابن حزم، قلت: الإناء يقع فيه عصفور او خرء حمام؟ قال: يلقيه من الإناء، ثم يتوضأ به.اهـ.
وفي “المبسوط” 171:1، ط: العمرية، ولا يفسد خرء الحمام ولاعصفور الماء فإنه طاهر عندنا.اهـ.
وفي “الدر المختار” مع “رد المحتار” 577:1، ط: الأزهر، ( وخرء ) كل طير لا يذرق في الهواء كبط أهلي (ودجاج ) أما ما يذرق فيه ، فإن مأكولا فطاهر وإلا فمخفف. وقال ابن عابدين رح تحت قوله: ( قوله : فإن مأكولا ) كحمام وعصفور .اهـ.
২।বাচ্চার কাতায় পায়খানা করলে সম্পূর্ণ কাতা ধৌত করা জরুরী নয়।বরং যেটুকু অংশে নাপাকি লাগবে, সেই অংশটুকু ধৌত করলেই হবে সম্পূর্ণ না ধুইলে নাকি বাচ্চার অসুখ হয়। এমন কোনো বিষয় নেই। হ্যা, সম্পূর্ণ ধৌত করাই উচিৎ যদি সুযোগ থাকে।