ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
من كان له إمام فقراءة الإمام له قراءة
যে ব্যক্তির ইমাম থাকবে তাঁর ইমামের কিরাতই তার কিরাতের জন্য যথেষ্ট।(ইবনু আবী শাইবাহ ১/৯৭)
উচ্ছস্বরের নামায হোক বা নিম্নস্বরের নামায হোক, সকল নামাযের ক্ষেত্রেই মুক্তাদি কিরাত পড়বে না।বরং মুক্তাদি র জন্য ইমামের কিরাতই যথেষ্ট হিসেবে বিবেচিত হবে। এমনকি হানাফি ফিকহ অনুযায়ী মুক্তাদির জন্য কিরাত পড়া মাকরুহে তাহরিমী।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১) ফজরের দুই রাকাত ফরজ নামায, মাগরিবের তিন রাকাতের মধ্যে দুই রাকাত এবং এশার চার রাকাতের মধ্যে দুই রাকাতে ইমাম উচ্ছস্বরে সূরা তিলাওয়াত করেন। এমতাবস্থায় মুক্তাদিগণের জন্য সূরা তিলাওয়াতের কোনো অনুমোদন নাই।
(২) জোহরের এবং আসরের ফরজ নামায জামাতে আদায়কালীন সময়েও মুক্তাদিদের জন্য তিলাওয়াতের কোনো সুযোগ নাই।