বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ
https://ifatwa.info/15518/
নং ফাতওয়াতে আমরা বলেছি যে,
সকাল-সন্ধ্যায় তিন কুল (সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও
সূরা নাস) তিনবার করে পড়ার কথা হাদীসে বর্ণিত
হয়ছে।
عَنْ
مُعَاذِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ خُبَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ خَرَجْنَا فِي
لَيْلَةٍ مَطِيرَةٍ وَظُلْمَةٍ شَدِيدَةٍ نَطْلُبُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه
وسلم يُصَلِّي لَنَا – قَالَ – فَأَدْرَكْتُهُ فَقَالَ ” قُلْ ” . فَلَمْ أَقُلْ
شَيْئًا ثُمَّ قَالَ ” قُلْ ” . فَلَمْ أَقُلْ شَيْئًا . قَالَ ” قُلْ ” . قُلْتُ
مَا أَقُولُ قَالَ ” قُلْ : هوَ اللَّهُ أَحَدٌ وَالْمُعَوِّذَتَيْنِ حِينَ
تُمْسِي وَتُصْبِحُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ تَكْفِيكَ مِنْ كُلِّ شَيْءٍ ”
আবদুল্লাহ ইবন খুবায়ব তাঁর পিতা
থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ এক বর্ষণমুখর রাতে গভীর অন্ধকারে আমাদের জন্য দু’আ
করার উদ্দেশ্যে আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে তালাশ করতে বের
হলাম। এক স্থানে গিয়ে আমি তাঁকে পেলাম। তখন তিনি বললেনঃ বল। আমি কিছুই বললাম না। তিনি আবার বললেনঃ বল। আমি কিছুই বললাম না। পুনরায় তিনি আমাকে বললেনঃ বল। আমি বললামঃ
কি বলব?
তিনি বললেনঃ “সকাল-সন্ধ্যায় কুল
হুয়াল্লাহু আহাদ এবং মুআওওয়াযাতাইন (কুল আউযু বিরাব্বিল ফালাক ও কুল আউযু বিরাব্বিন
নাস) তিন বার পাঠ করবে; তবে তা সব কিছুর ক্ষেত্রে তোমার জন্য যথেষ্ট হবে।” [তিরমিজী হাদিস
নম্বরঃ ৩৫৭৫ [আল মাদানী প্রকাশনী] হাদীসটির সনদ হাসান, তা’লীকুর রাগীব
১/২২৪, আল কালিমুত তাইয়্যিব ১৯/৭]
★ সু-প্রিয়
প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই!
প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার ছেলের জন্য আলাদা ভাবে পড়ে ফুঁ ও
হাত বুলিয়ে দিতে বলবেন। তার জন্য আলাদা করে পড়াই উত্তম হবে। তবে কখনো সময় সুযোগ না
থাকলে তখন এভাবে করা যেতে পারে।
আরো জানুন - https://ifatwa.info/15518/