আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
111 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (2 points)
আমার বাবারা ৫ ভাই, দুই বোন।
আব্বু বাদে ৪ ভাই, দুই বোন।
একজন চাচা অবিবাহিত অবস্থায় সবার আগে মারা গেছে।
আমার বাবার মৃত্যুর সময় ৩ চাচা আর দুই ফুফি জীবিত ছিলেন। দাদা-দাদী আরও অনেক আগেই মারা গিয়েছিল।
বড় ৩ চাচা বিয়ে করেননি, স্ত্রী সন্তান নেই। আমার আব্বু সবার ছোট। আব্বু মারা যাওয়ার সময় আমরা দুই বোন নাবালিকা ছিলাম, আমাদের ভাই নেই। তারপর থেকে আমাদের মা আমাদের সমস্ত দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে।

বর্তমানে আমাদের কোন চাচাই জীবিত নেই। ৩ মৃত চাচার কোন স্ত্রী সন্তান নেই। ৪র্থ মৃত চাচার এক ছেলে এবং এক মেয়ে আছে এবং স্ত্রী অন্য কারোর সাথে দ্বিতীয় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ। এবং দুই ফুফি জীবিত। এক ফুফির ১ মেয়ে এবং আরেক ফুফির ১ মেয়ে ১ ছেলে।

আমাদের সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে মামলা চলছে। এখন আমার প্রশ্ন ৩ টি।
এক.. আমাদের বাবার সম্পত্তি আমার মা এবং আমরা দুই বোন পাওয়ার পর অবশিষ্ট অংশ কারা কতটুকু পাবে। এবং আমার মা এবং আমরা দুই বোন কতটুকু অংশ পাব?

দুই.. আমার অবিবাহিত নিঃসন্তান মৃত ৩ চাচার সম্পত্তি কে কতটুকু অংশ পাবে? আমরা দুই বোন এতে কি কোন অংশ পাব?
তিন.. আমাদের মৃত দাদার গ্রামের সম্পত্তি এখনো ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়নি। সেক্ষেত্রে এতে কারা কতটুকু অংশ পাবে?
অনেক জায়গায় ঘাটাঘাটি করে এই সম্পত্তির ভাগ বুঝার চেষ্টা করেছি। তবে একেক জায়গায় একেক রকম ফারায়েজ দেখে শুধু বিভ্রান্তই হচ্ছি। তাই এক প্রকার বিপদে পড়েই উক্ত ওয়েবসাইটে প্রশ্ন করছি। অনুগ্রহ করে বিস্তারিত ফারায়েজ উল্লেখ করে উত্তর দিলে চিরকৃতজ্ঞ থাকব।

1 Answer

0 votes
by (556,680 points)
জবাবঃ-
بسم الله الرحمن الرحيم

মহান আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেনঃ- 
 
 يُوصِيكُمُ اللّهُ فِي أَوْلاَدِكُمْ لِلذَّكَرِ مِثْلُ حَظِّ الأُنثَيَيْنِ فَإِن كُنَّ نِسَاء فَوْقَ اثْنَتَيْنِ فَلَهُنَّ ثُلُثَا مَا تَرَكَ وَإِن كَانَتْ وَاحِدَةً فَلَهَا النِّصْفُ وَلأَبَوَيْهِ لِكُلِّ وَاحِدٍ مِّنْهُمَا السُّدُسُ مِمَّا تَرَكَ إِن كَانَ لَهُ وَلَدٌ فَإِن لَّمْ يَكُن لَّهُ وَلَدٌ وَوَرِثَهُ أَبَوَاهُ فَلأُمِّهِ الثُّلُثُ فَإِن كَانَ لَهُ إِخْوَةٌ فَلأُمِّهِ السُّدُسُ مِن بَعْدِ وَصِيَّةٍ يُوصِي بِهَا أَوْ دَيْنٍ آبَآؤُكُمْ وَأَبناؤُكُمْ لاَ تَدْرُونَ أَيُّهُمْ أَقْرَبُ لَكُمْ نَفْعاً فَرِيضَةً مِّنَ اللّهِ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيما حَكِيمًا
 
আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে আদেশ করেনঃ একজন পুরুষের অংশ দু?জন নারীর অংশের সমান। অতঃপর যদি শুধু নারীই হয় দু' এর অধিক, তবে তাদের জন্যে ঐ মালের তিন ভাগের দুই ভাগ যা ত্যাগ করে মরে এবং যদি একজনই হয়, তবে তার জন্যে অর্ধেক। মৃতের পিতা-মাতার মধ্য থেকে প্রত্যেকের জন্যে ত্যাজ্য সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ, যদি মৃতের পুত্র থাকে। যদি পুত্র না থাকে এবং পিতা-মাতাই ওয়ারিস হয়, তবে মাতা পাবে তিন ভাগের এক ভাগ। অতঃপর যদি মৃতের কয়েকজন ভাই থাকে, তবে তার মাতা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ ওছিয়্যতের পর, যা করে মরেছে কিংবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমাদের পিতা ও পুত্রের মধ্যে কে তোমাদের জন্যে অধিক উপকারী তোমরা জান না। এটা আল্লাহ কতৃক নির্ধারিত অংশ নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, রহস্যবিদ। (সূরা নিসা-১১)  
,
পরের আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ 

وَ لَکُمۡ نِصۡفُ مَا تَرَکَ اَزۡوَاجُکُمۡ اِنۡ لَّمۡ یَکُنۡ لَّہُنَّ وَلَدٌ ۚ فَاِنۡ کَانَ لَہُنَّ وَلَدٌ فَلَکُمُ الرُّبُعُ مِمَّا تَرَکۡنَ مِنۡۢ بَعۡدِ وَصِیَّۃٍ یُّوۡصِیۡنَ بِہَاۤ اَوۡ دَیۡنٍ ؕ وَ لَہُنَّ الرُّبُعُ مِمَّا تَرَکۡتُمۡ اِنۡ لَّمۡ یَکُنۡ لَّکُمۡ وَلَدٌ ۚ فَاِنۡ کَانَ لَکُمۡ وَلَدٌ فَلَہُنَّ الثُّمُنُ مِمَّا تَرَکۡتُمۡ مِّنۡۢ بَعۡدِ وَصِیَّۃٍ تُوۡصُوۡنَ بِہَاۤ اَوۡ دَیۡنٍ ؕ وَ اِنۡ کَانَ رَجُلٌ یُّوۡرَثُ کَلٰلَۃً اَوِ امۡرَاَۃٌ وَّ لَہٗۤ اَخٌ اَوۡ اُخۡتٌ فَلِکُلِّ وَاحِدٍ مِّنۡہُمَا السُّدُسُ ۚ فَاِنۡ کَانُوۡۤا اَکۡثَرَ مِنۡ ذٰلِکَ فَہُمۡ شُرَکَآءُ فِی الثُّلُثِ مِنۡۢ بَعۡدِ وَصِیَّۃٍ یُّوۡصٰی بِہَاۤ اَوۡ دَیۡنٍ ۙ غَیۡرَ مُضَآرٍّ ۚ وَصِیَّۃً مِّنَ اللّٰہِ ؕ وَ اللّٰہُ عَلِیۡمٌ حَلِیۡمٌ ﴿ؕ۱۲﴾ 

তোমাদের স্ত্রীদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধেক তোমাদের জন্য, যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে এবং তাদের সন্তান থাকলে তোমাদের জন্য তাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির চার ভাগের এক ভাগ; ওসিয়ত পালন এবং ঋন পরিশোধের পর। তোমাদের সন্তান না থাকলে তাদের জন্য তোমাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির চার ভাগের এক ভাগ, আর তোমাদের সন্তান থাকলে তাদের জন্য তোমাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির আট ভাগের এক ভাগ; তোমরা যা ওসিয়াত করবে তা দেয়ার পর এবং ঋণ পরিশোধের পর। আর যদি কোন পুরুষ অথবা নারীর ‘কালালাহ বা পিতা-মাতা ও সন্তানহীন উত্তরাধিকারী হয়, আর থাকে তার এক বৈপিত্রেয় ভাই বা বোন, তবে প্রত্যেকের জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ। তারা এর বেশী হলে সবাই সমান অংশীদার হবে তিন ভাগের এক ভাগে; এটা যা ওসিয়াত করা হয় তা দেয়ার পর এবং ঋণ পরিশোধের পর, কারো ক্ষতি না করে। এ হচ্ছে আল্লাহর নির্দেশ। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল।
(সুরা নিসা ১২)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
(০১)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার বাবার আপনার বাবার মৃত্যুর সময় যে সমস্ত ওয়ারিশরা জীবিত ছিলো,শুধু তারাই সম্পদ পাবে।
অন্যরা সম্পদ পাবেনা।

সেই হিসেবে আপনার সম্পত্তি আপনার ভাইয়ের ৩ ভাই,২ বোন,২ মেয়ে আর স্ত্রী পাবে।

★প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার বাবা মারা যাওয়ার সময় তিনি যে সম্পদ রেখে গিয়েছিলেন,সমূদয় সম্পত্তি ১৯২ ভাগ হবে।

আপনার মা ৮ ভাগের এক ভাগ হিসেবে ২৪ অংশ পাবে।
আপনারা দুই বোন ৩ ভাগের দুই ভাগ হিসেবে ৬৪ অংশ করে দুই জনে মোট ১২৮ অংশ পাবেন।

আপনার ২ ফুফু ৫ অংশ করে দুই জনে মোট ১০ অংশ পাবেন।

আপনার ৩ চাচা ১০ অংশ করে তিন জনে মোট ৩০ অংশ পাবেন।

আপনার চাচারা যে সম্পদ পেলো,সেটা আবার তার ওয়ারিশদের মাঝে শরীয়তের নিয়ম মেনে বন্টন করে দিতে হবে।

(০২)
এক্ষেত্রে আপনার চাচাদের মৃত্যুর সময় তার ওয়ারিশদের মধ্যে কে কে জীবিত ছিলো,সেটা বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করতে হবে।

কোন চাচা কখন মারা গিয়েছে,আর সেই সময় তার ওয়ারিশদের মধ্যে কে কে জীবিত ছিলো,সেগুলোও বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করতে হবে।

(০৩)
আপনার দাদার মৃত্যুর সময় তার ওয়ারিশদের মধ্যে কে কে জীবিত ছিলো,সেটা বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করতে হবে।

বিষয়গুলো কমেন্ট বক্সে স্পষ্ট করলে ভালো হতো।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (2 points)
reshown by
দাদা মারা গেছেন ১৯৭৩ সালে
দাদী মারা গেছেন ১৯৯৩ সালে
আমার বাবা-মায়ের বিয়ে হয়েছে ২০০৩ সালে।
৩ নং চাচা মারা গেছে ২০০৬ সালে।
আমার বাবা মারা গেছে ২০১২ সালে। আমার বাবা ছিল সবার ছোট ভাই এবং একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি। বাকি সবাই ছিল বেকার। এবং দুই বোন আজীবন ঘর জামাই নিয়ে থাকতো। 
২নং চাচা মারা গেছে ২০১৯ সালে।
৪নং চাচা মারা গেছে ২০২১ সালে। এই চাচার এক ছেলে এক মেয়ে আছে।
১ নং অর্থাৎ বড় চাচা মারা গেছে ২০২৪ সালে।
উল্লেখ্য যে, ১নং, ২নং এবং ৩নং চাচা বিয়ে করেননি, উনাদের কোন স্ত্রী সন্তান নেই। 
আমার বাবা জাপানে ছিলেন এবং বাবার টাকাতেই ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় সব চাচা-ফুফিদের নামে নামে জমি কেনা হয়েছে, যার পরিমাণ আড়াই বিঘা। বাবা মনে করতেন, ভাই-বোনদের প্রাপ্য হক্ব তিনি আগেই মিটিয়ে দিয়েছেন। এছাড়াও, বাবার নামে কেনা সম্পত্তি আরও ছিল। বাবার কেনা এবং দাদার পৈতৃক সম্পত্তিসহ সব সম্পত্তি গোপন রেখে - কেবলমাত্র যেই ৩ কাঠা জমিতে আমরা অবস্থান করছি- সেই জমির উপরই চাচা এবং ফুফিরা বাটোয়ারা মামলা করেছে। এছাড়াও এই বাটোয়ারা মামলার সহযোগী হিসেবে আরও কয়েকটি মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। ওদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র কিছু অংশের অংশীদারীত্ব লাভ করা নয়, বরং পুর্ণ জমি গ্রাস করা। এদিকে আমাদের শেষ সম্বল বলতে কেবলমাত্র এতোটুকুই আছে,,, এবং ইতিপূর্বে দাদার সম্পত্তিসহ বাকি সমস্ত সম্পত্তি থেকে আমাদের বঞ্চিত করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, গ্রামে দাদার সম্পত্তি আছে কয়েক বিঘা যা এখনো দাদার নামেই আছে,, ভাগ বাটোয়ারা হয়নি।
১নং চাচার নামে যে জমি কেনা হয়েছিল তা আব্বুর টাকাতেই কেনা হয়েছিল। এবং আমার বাবা মৃত্যুর আগে ৭ তলা ফাউন্ডেশনে ৩ তলা পর্যন্ত বিল্ডিং সম্পন্ন করে দিয়েছেন এবং এরই মধ্যে হটাৎ মৃত্যুবরণ করায় বাকিটুকু সম্পন্ন করতে পারেননি। এখনো তারা সেই বিল্ডিং সম্পন্ন করেনি, বাবা যতটুকু করে দিয়ে গিয়েছিলেন ততটুকু অংশেই তারা সবাই বর্তমানে বসবাস করছে এবং ভাড়া পাচ্ছে। নিজের বাড়ি আগে না করে বড় ভাইকে সম্মান দেখিয়ে বড় ভাইয়ের বাড়ি আগে করে দিয়েছিল। সেজন্য, আমাদের বাড়ি এখনো জীর্ণশীর্ণ টিনসেট বাড়ি হয়ে আছে এবং সেখানেই আমরা বসবাস করছি। 

আমরা আল্লাহকে ভয় করে শরীয়ত মোতাবেক ভাগ বাটোয়ারা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ওদের উদ্দেশ্য অসৎ। ওরা একাধিক মামলা করে শুধু ভাগ নয় বরং সম্পুর্ণটুকু গ্রাস করতে চেয়েছে। মামলাসমুহ দিন দিন আরও বেশি জটিল হচ্ছে। এবং এ থেকে আমরা কোন মুক্তির পথ খুজে পাচ্ছি না।
by (556,680 points)
আপনার দাদা মারা গেছেন ১৯৭৩ সালে।
তার মানে তিনি ওয়ারিশ হিসেবে তার ৫ ছেলে ২ মেয়ে আর স্ত্রী রেখে মারা গিয়েছেন।

সুতরাং আপনার মৃত দাদার গ্রামের সম্পত্তি যেহেতু ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়নি। সেক্ষেত্রে তার উক্ত সম্পত্তি ৯৬ ভাগ হবে।
তার স্ত্রী ( আপনার দাদি) ৮ ভাগের এক ভাগ হিসেবে ১২ অংশ পাবে।

৫ ছেলে প্রত্যেকে ১৪ ভাগ করে মোট ৭০ অংশ পাবে।

তার দুই মেয়ে প্রত্যেকে ৭ ভাগ করে মোট ১৪ অংশ পাবে।


by (556,680 points)
বাকি মাসয়ালা গুলো জানার জন্য স্বশরীরে কোনো মাদ্রাসার দারুল ইফতায় যাওয়ার পরামর্শ রইলো। 

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...