আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

+1 vote
96 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (52 points)
closed by

আসসালামু আলাইকুম 

 

১) গুনাহের শাস্তি ও ভয়াবহতা কি তা পয়েন্ট আকারে সংক্ষেপে বললে উপকৃত হতাম।

 

২) বান্দা কখন বুঝবে যে সে তার কৃত গুনাহের শাস্তি পাচ্ছে? 

 

৩) বান্দা কখন বুঝবে যে আল্লাহ তার প্রতি অসন্তুষ্ট?  সংক্ষেপে বললেও হবে 

 

৪) বান্দা গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার জন্য কি কি পন্থা অবলম্বন করবে?

 

জাযাকাল্লাহু খাইরান 

closed

1 Answer

+1 vote
by (575,580 points)
selected by
 
Best answer
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم

(০১)
গুনাহের শাস্তি ও ভয়াবহতাঃ-

গুনাহের দুনিয়াবী শাস্তিও আছে,আখেরাতের শাস্তিও আছে।

গুনাহের মৌলিক কিছু শাস্তি নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ-
১. রিজিক থেকে বঞ্চিত হয়
রিজিক আল্লাহপ্রদত্ত অনেক বড় নিয়ামত। আর মানুষ নিয়ামত থেকে তখনই বঞ্চিত হয়, যখন অকৃতজ্ঞ হয়ে সৃষ্টিকর্তার নাফরমানিতে লিপ্ত হয়। 

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 
 ‘যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের (নিয়ামত) বাড়িয়ে দেব, আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও, নিশ্চয়ই আমার আজাব বড় কঠিন।’ (সুরা ইবরাহিম, আয়াত : ৭)

২. ইলম থেকে বঞ্চিত হওয়া

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, অবশ্যই আমি মনে করি, মানুষ তার শিক্ষা করা ইলম ভুলে যায় তার কৃত গুনাহর কারণে। (জামিউ বয়ানিল ইলম : ১/১৯৬)

৩. অন্তরে কালো দাগ পড়ে যায়
গুনাহের দরুন মানুষের অন্তরে মরিচা ধরে যায়। হৃদয়ে কালো দাগ পড়ে যায়। ফলে তা অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়। তখন ভালো কথা আর ভালো লাগে না, চাইলেই ভালো কাজে মন বসানো যায় না।

রাসুল (সা.) বলেন, “যখন কোনো মুমিন গুনাহ করে তখন তার অন্তরে একটি কালো দাগ পড়ে, তারপর সে যখন তাওবা করে এবং গুনাহ থেকে বিরত থেকে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, তখন তার অন্তর পরিষ্কার হয়ে যায়। আর যখন মুমিন আবারও গুনাহ করে তখন অন্তরের কালো দাগ বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে অন্তরে আল্লাহর কোরআনে বর্ণিত ‘রাইন’ তথা মরিচা প্রভাব বিস্তার করে।” ( মিশকাত, হাদিস : ২২৮১)

৪. কর্ম সম্পাদন কঠিন হয়ে যায়।
৫. গুনাহ ছাড়া কঠিন হয়ে যায়।

৬. পরকালে শাস্তির মুখোমুখি হওয়া
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-  ‘তোমরা প্রকাশ্য ও গোপন পাপ বর্জন করো, যারা পাপ করে, অচিরেই তাদের পাপের সমুচিত শাস্তি দেওয়া হবে।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১২০)

পরকালে জাহান্নামে শাস্তির বিবরণ জানুনঃ- 

(০২)
বান্দা যখন,বিপদ,আপদ,বালা মুসিবত, অসুস্থতায় থাকবে,তখন বুঝবে যে সে তার কৃত গুনাহের শাস্তি পাচ্ছে।
(আর গুনাহ না থাকলে তার মর্যাদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।)

মু’মিন কখনো বিপদে পড়লে তাতে যে সে কষ্ট অনুভব করে তার জন্য তার কিছু গুনাহ মাফ করা হয়। উম্মুল মু’মিনীন ‘আয়িশাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :

مَا مِنْ مُصِيبَةٍ تُصِيبُ الْمُسْلِمَ إِلَّا كَفَّرَ اللهُ بِهَا عَنْهُ حَتَّى الشَّوْكَةِ يُشَاكُهَا

‘‘মুসলিম ব্যক্তির ওপর যে সকল বিপদাআপদ আপতিত হয় এর দ্বারা আল্লাহ তার পাপ মোচন করে দেন। এমনকি যে কাঁটা তার শরীরে বিদ্ধ হয় এর দ্বারাও (গুনাহ মাফ হয়)।’’
(সহীহুল বুখারী : ৫৬৪০, সহীহ মুসলিম : ৬৭৩০, শব্দ বুখারীর।)

সহীহুল বুখারীরই অন্য এক বর্ণনায় আছে, আবূ হুরায়রাহ্ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী (সা.) বলেছেন :

مَا يُصِيبُ الْمُسْلِمَ مِنْ نَصَبٍ وَلَا وَصَبٍ وَلَا هَمٍّ وَلَا حُزْنٍ وَلَا أَذًى وَلَا غَمٍّ حَتَّى الشَّوْكَةِ يُشَاكُهَا إِلَّا كَفَّرَ اللهُ بِهَا مِنْ خَطَايَاهُ

‘‘মুসলিম ব্যক্তির ওপর যে সকল ক্লান্তি, যাতনা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, কষ্ট, কঠিন দুশ্চিন্তা ও পেরেশানী আপতিত হয়, এমন কি যে কাঁটা তার দেহে বিদ্ধ হয়, এ সবের দ্বারা আল্লাহ তার গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেন।’’
(সহীহুল বুখারী : ৫৬৪১-৬৫৪২।)

আবূ হুরায়রাহ্ বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :

مَا مِنْ مُسْلِمٍ يُشَاكُ شَوْكَةً فِي الدُّنْيَا يَحْتَسِبُهَا إِلَّا قُصَّ بِهَا مِنْ خَطَايَاهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

‘‘যে কোন মুসলিমের গায়ে এই দুনিয়ায় একটি কাঁটা বিঁধে এবং সে এর বিনিময়ে সাওয়াবের আশা রাখে, তার জন্য ক্বিয়ামাতের দিন তার গুনাহরাশি মার্জনা করা হবে।’’
(আল আদাবুল মুফরাদ : ৫০৭, হাদীসটি সহীহ। আলাবানী আস্ সহীহাহ্ গ্রন্থে হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন, হাদীস নং ২৫০৩।)

‘আয়িশাহ্ (রা.) বলেন যে, নাবী (সা.) প্রায়ই বলতেন,

مَا أَصَابَ الْمُؤْمِنَ مِنْ شَوْكَةٍ فَمَا فَوْقَهَا فَهُوَ كَفَّارَةٌ

‘‘মু’মিন বান্দার গায়ে কোন কাঁটা বিঁধা হতে শুরু করে যত বিপদই আপতিত হয় তা তার গুনাহের কাফ্ফারাহ্ হয়ে যায়।’’
(আল আদাবুল মুফরাদ : ৫০৬, হাদীসটি সহীহ।)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:

« أَشَدُّ النَّاسِ بَلاءً الأَنْبِيَاءُ ، ثُمَّ الأَمْثَلُ فَالأَمْثَلُ ، يُبْتَلَى الرَّجُلُ عَلَى حَسَبِ دِينِهِ ، فَإِنْ كَانَ فِي دِينِهِ صُلْبًا اشْتَدَّ بَلاؤُهُ ، وَإِنْ كَانَ فِي دِينِهِ رِقَّةٍ ابْتُلِيَ عَلَى حَسَبِ دِينِهِ ، فَمَا يَبْرَحُ الْبَلَاءُ بِالْعَبْدِ حَتَّى يَتْرُكَهُ يَمْشِي عَلَى الْأَرْضِ مَا عَلَيْهِ مِنْ خَطِيئَةٍ » . ( رواه الترمذي و ابن ماجه ) .

“মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন মুসিবতের শিকার হয়েছেন নবীগণ; অতঃপর ক্রমানুসারে পরবর্তী ধাপের সৎব্যক্তিগণ, ব্যক্তি পরীক্ষা বা কষ্টের সম্মুখীন হবে তার দীনদারী অনুসারে; সুতরাং সে যদি তার দীনের ব্যাপারে দৃঢ়তার সাথে অটল থাকে, তাহলে তার বিপদ-আপদও কঠোর থেকে কঠোরতর হবে; আর যদি সে তার দীনের ব্যাপারে আপোষকামী হয়, তাহলে সে পরীক্ষা বা কষ্টের সম্মুখীন হবে তার দীনদারী অনুসারে; সুতরাং বান্দা বালা-মুসিবতে আক্রান্ত হতেই থাকবে যতক্ষণ না তা তাকে যমীনের উপরে গুনাহ বিহীন অবস্থায় চলাফেরা করাতে পারবে।”
(তিরমিযী, হাদিস নং- ২৩৯৮; ইবনু মাজাহ, হাদিস নং- ৪০২৩; দারেমী: ২/৩২০; ইবনু হিব্বান: (২৯৮ ও ২৯৯— মাওয়ারিদ); হাকেম: (১/৪০ ও ৪১); আহমাদ: (১/১৭২, ১৭৪, ১৮০ ও ১৮৫)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন:

« إِذَا ابْتَلَى اللَّهُ الْعَبْدَ الْمُسْلِمَ بِبَلَاءٍ فِي جَسَدِهِ قَالَ اللَّهُ : اكْتُبْ لَهُ صَالِحَ عَمَلِهِ الَّذِي كَانَ يَعْمَلُهُ ، فَإِنْ شَفَاهُ غَسَلَهُ وَطَهَّرَهُ ، وَإِنْ قَبَضَهُ غَفَرَ لَهُ وَرَحِمَهُ » . (رواه أحمد ) .

“যখন আল্লাহ তা‘আলা কোনো মুসলিম বান্দাকে তার শারীরিক দুঃখ-কষ্ট বা রোগ-ব্যাধির দ্বারা পরীক্ষা করেন, তখন আল্লাহ বলেন: তার সৎকাজগুলো লিখ, যে কাজগুলো সে (সুস্থ অবস্থায়) করত; অতঃপর তিনি যদি তাকে রোগমুক্ত করেন, তাহলে তিনি (রহমতের পানি দ্বারা) ধুয়ে মুছে তাকে পবিত্র করে দেন; আর যদি তাকে মৃত্যুর মাধ্যমে উঠিয়ে নেন, তাহলে তিনি তাকে ক্ষমা করে দেন এবং তার প্রতি রহম করেন।”
(মুসনাদে আহমাদ: (৩/১৪৮, ২৩৮, ২৫৮)

আবূ শা‘ছা আস-সান‘আনী থেকে বর্ণিত:

তিনি একদা দামেস্কের একটি মাসজিদে গমন করেন এবং এক পর্যায়ে সন্ধ্যায় ভ্রমণ করতে লাগলেন, অতঃপর তার সাথে সাক্ষাৎ হয়ে গেল সাদ্দাদ ইবন আউস ও আস-সুনাবেহী’র। অতঃপর আমি (আবূ শা‘ছা আস-সানা‘আনী) বললাম: আল্লাহ তোমাদের প্রতি রহম করুন, তোমরা কোথায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেছ? জবাবে তারা বলল: আমরা সেখানে আমাদের এক অসুস্থ ভাইকে দেখতে যাচ্ছি; অতঃপর আমিও তাদের সাথে চললাম, তারপর তারা ঐ ব্যক্তির নিকট উপস্থিত হয়ে বলল: তোমার সকাল কেমন কেটেছে? জবাবে সে বলল: আমার সকাল নেয়ামতের উপর কেটেছে। অতঃপর তাকে উদ্দেশ্য করে সাদ্দাদ ইবন আউস বললেন: আমি তোমাকে গুনাহ মাফ ও পাপ মোচনের সুসংবাদ দিচ্ছি; কারণ, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি:

« إِنَّ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ يَقُولُ : إِنِّي إِذَا ابْتَلَيْتُ عَبْدًا مِنْ عِبَادِي مُؤْمِنًا فَحَمِدَنِي عَلَى مَا ابْتَلَيْتُهُ ، فَإِنَّهُ يَقُومُ مِنْ مَضْجَعِهِ ذَلِكَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّهُ مِنْ الْخَطَايَا ، وَيَقُولُ الرَّبُّ عَزَّ وَجَلَّ : أَنَا قَيَّدْتُ عَبْدِي وَابْتَلَيْتُهُ ، وَأَجْرُوا لَهُ كَمَا كُنْتُمْ تُجْرُونَ لَهُ وَهُوَ صَحِيحٌ » . ( رواه أحمد ) .

“নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি যখন আমার বান্দাগণের মধ্য থেকে কোনো মুমিন বান্দাকে কোনো বিপদ-মুসিবত দ্বারা পরীক্ষা করি, অতঃপর সে আমার দুঃখ-কষ্টের পরীক্ষা করা অবস্থায় আমার প্রশংসা করে, তখন সে তার শয্যা থেকে ঐ দিনের মত নিষ্পাপ অবস্থায় উঠবে, যেদিন তার মা তাকে নিষ্পাপ অবস্থায় প্রসব করেছে; আর মহান রব বলবেন: আমি আমার বান্দাকে আটক করেছি এবং তাকে দুঃখ-কষ্ট দ্বারা পরীক্ষা করেছি, তোমরা তার জন্য সাওয়াব লিখবে, যেমনিভাবে তোমরা তার সুস্থ অবস্থায় তার জন্য সাওয়াব লিখতে।”
(মুসনাদে আহমাদ: (৪/১২৩)

(০৩)
কাউকে সুনির্দিষ্টভাবে এ কথা বলা যাবে না যে আল্লাহ তোমার প্রতি অসন্তুষ্ট, অথবা আল্লাহ তোমাকে ভালোবাসেন না। কারণ এ ব্যাপারে প্রকৃত ইলম (জ্ঞান) একমাত্র আল্লাহর। তবে কোরআন ও হাদিসে এমন কিছু নিদর্শন এসেছে, যার দ্বারা বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা তার প্রতি অসন্তুষ্ট।

অন্তর কঠোর হওয়া ও মানুষের প্রতি নির্দয় হওয়া।

আপনজনের সঙ্গে মন্দ আচরণ করা। 
বরকত উঠিয়ে নেয়া।
যেকোনো মুসিবতে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করা।
আল্লাহর কাছে প্রার্থনা না করা। 
অহংকারী হওয়া, সত্যকে গোপন করা। 
খিয়ানত করা।
সীমালঙ্ঘন করা।
(কিছু তথ্য সংগৃহীত)

(০৪)
এমন কোনো অজিফা নেই, যা পড়লে গুনাহ থেকে বেঁচে যাওয়া যাবে। বরং জোর করেই বাঁচতে হবে। হ্যাঁ, আল্লাহর কাছে গুনাহ থেকে বাঁচার দোয়া করতে হবে। 

আর গুনাহ থেকে বাঁচার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা এবং ত্যাগ শিকার করতে হবে। নিজের ওপর জোর খাটিয়ে তা থেকে বাঁচতে হবে। পাশাপাশি ইখলাস ও আল্লাহ অভিমুখী হয়ে থাকতে হবে সব সময়। 

নেককারদের সোহবতে থাকতে হবে।
অধিক হারে কুরআন তিলাওয়াত, যিকির করার পরামর্শ থাকবে। 
আম্বিয়ায়ে কেরাম, সাহাবাদের ঈমানদিপ্ত বই পড়তে হবে।
মোবাইল ইন্টারনেট হতে যথাসম্ভব দূরে থাকতে হবে।
একাকিত্ব পরিহার করতে হবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...