আসসালামু আলাইকুম হুজুর,আশাকরি আল্লাহ ভালো রেখেছেন আপনাকে।হুজুর এইটা ছিলো আমার পূর্বের প্রশ্ন,
https://ifatwa.info/62215/।
আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেকটাই রিকোভার করতে পারছি নিজেকে,আখন নামাজ,খাওয়া দাওয়া সবকিছুই ঠিকঠাক করতে পারতেছি।
হুজুর এখন মনের ভিতর একটা ওয়াসওয়াসা আসতেছে,সেটা হলো.... আমি একটু উদাহারন দিয়েইই বলি,,আমি বলছিলাম ইচ্ছাকৃত ভাবে উলঙ্গ কোনো নর-নারির খারাপ কোনো ছবি, ভিডিও বা এধরনের কিছুই দেখবোনা....(আমার উদ্যেশ্য ছিলো গুনাহ না করা/ফোনে যে গুনাহ হয় সেটা থেকে হেফাজত থাকা)
কিন্তু মনের ভিতর ওয়াসওয়াসা আসে যে উলঙ্গ নর-নারী দেখবিনা বলে উচ্চারণ করে শর্ত দিয়েছিলি কিন্তু তুই তো তোর স্ত্রি কে ঠিকিই দেখছিস।তোর স্ত্রিও তো একজন সত্যিকারের নারি,তাকে দেখলে বা তার দিকে এমন অবস্থায় চোখ পড়ার দ্বারা যদি তালাক সংক্রান্ত কোনো প্রব্লেম হয় তখন??
হুজুর এই ওয়াসওয়াসা আসতেছে এখন কি করবো??
যদিও আমি শিউর যে এখানে গুনাহ কে উদ্যেশ্য করেছিলাম কিন্তু সন্দেহ আসে যে উচ্চারণ করে বলেছিলাম এবং এর ক্ষেত্রে বলে কোনো নিয়্যাত ধর্তব্য নয়,,,,,সেজন্য ওয়াসওয়াসা আসতেছে।
হুজুর ধরেন একজন নিয়্যাত করলো সে আর ইচ্ছাকৃত ভাবে মেয়েদের দিকে তাকাবেনা,যদি তাকায় তাহলে জরিমানা হিসেবে ১০ রাকাত করে নামাজ পড়বে। এমতাবস্থায় কি নিজ বোন বা মায়ের দিকে তাকালেও কি সে অই কসমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে??
হুজুর যদিও আমি জানি যে এগুলা একদম নরমাল একটা বিষয়, যে কেও বুঝবে কিন্তু মনের ভিতর প্রচন্ড ওয়াসওয়াসা আসে এবং মাথার ভিতর ঘুরতেই থাকে।সেজন্য ভাবলাম প্রশ্রয় না দিয়ে আপনার কাছেই প্রশ্ন করে ফেলি।
আর হুজুর ওয়াসওয়াসা থেকে বাচার জন্যে বিস্তারিত ভাবে একটু পরামর্শ দিবেন প্লিজ।