আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
253 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (55 points)

খানে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবা বলতে তালাকের নিয়ত ছিলো কি না সেটা নিয়ে সন্দেহে আছি।আমার স্বামীর কাছে জিজ্ঞেস করাও কঠিন।সে রেগে যায়।যদি এরকম কোনো নিয়ত থাকে তাহলে নিচের প্রশ্নগুলোর সমাধান কি হবে একটু বলবেন

১ম পয়েন্টঃ
আমাকে আমার স্বামী একদিন বলছিল তোমাকে পরিত্যাগ করার কথা কখনো ভাবিনা তবে যদি তুমি বেদ্বীন হয়ে যাও,নামাজ না পড়ো, রোজা না রাখো,*দ্বীনের কোনো ব্যাপারে বিদ্বেষ/অস্বীকার করো,শরীয়তের*,,,,(শরীয়তের পরে কি বলেছিলো মনে নেই) তাহলে তুমি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবা/করে দেব(করে দেব এটা নাও বলতে পারে) সরাসরি তালাক শব্দ ব্যবহার করেনি এটা নিশ্চিত আর তালাকের নিয়তেও নাকি এ শর্তগুলো দেয়নি। কিভাবে বলছিলো আমার সব কথা মনে নেই তবে বেদ্বীন যদি হয়ে যাও এ কথাটা স্পষ্ট মনে আছে আর নামাজ না পড়ো,রোজা না রাখো এদুটো বাক্যের ব্যাপারে অনেকটা নিশ্চিত হলেও সন্দেহ হচ্ছে এদুটো বলছিলো কিনা?আর আমার কথা যদি ভুল হয় তাই ভয়ে নিশ্চিত বলতে পারিনা আর তালাকের ব্যাপারটা তো খুব সিরিয়াস।

২য় পয়েন্টঃতাই আমার সব ভালোভাবে মনে না থাকায় আমি তাকে উক্ত ঘটনার পরের দিনই জিজ্ঞেস করি কিভাবে কি সেদিন বলছিলেন যতটুকু মনে আছে ততটুকুই বলেন।শর্ত জিনিস টা এমন করলেই বা মনের ভুলে করলেও পতিত হয়ে যায়।আর শরিয়তের সব বিধানতো মানতে পারিনা ভুলে লঙ্গন হতে পারে।ওজন বশত নামাজ পড়তে নাও পারি। তখন সে আমায় উত্তর দেয়-
"তুমি যদি দ্বীন থেকে দুরে সরে যাও বেদ্বীন হয়ে যাও তাহলে তোমার সাথে সম্পর্ক রাখবো না।এমনিতেই তো থাকবে না(বেদ্বীন হয়ে গেলে এমনিতেই সম্পর্ক ভেঙে যায়)।সে বলে আমার প্রত্যেকটা কথার মূল কথা ছিলো দ্বীন থেকে বের হয়ে যাওয়ার।যেমনঃ যদি তুমি নামাজ পরিত্যাগ করো,পর্দা পরিত্যাগ করো,ইসলামের মৌলিক বিধান পরিত্যাগ করো, দ্বীনের ব্যাপারে যদি বিদ্বেষ করো।আর যদি আমি কিছু বলি তাহলে সাথে সাথে বলবা।পরে ডাউট দিবানা।আমার হুবহু মনে নাও থাকতে পারলে রেকর্ড  করে রাখবা।তখন আমি বলি আমার তো অনিচ্ছায় হয়ে যাতে পারে।তখন সে বলে নামাজ মিসটেক হতে পারে আমি তো নামাজ মিসটেক হওয়ার কথা বলিনি নামাজ অস্বীকারের কথা বলতিছি মানে যদি তুমি কোনোদিন বেদ্বীন হয়ে যাও দ্বীনকে তোমার কাছে অপছন্দনীয় লাগে।তুমি যদি অমুসলিম হয়ে যাও শিরকে পতিত হও।আমি যে কথাগুলো বলছি তার মুল কথা একটিই ছিলো তুমি যদি দ্বীন থেকে দূরে সরে যাও।কাফের মুশরিক হও।এখন আমি তখন কি বাক্য বা কি শব্দ ব্যবহার করছি তা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না।সে আবার বলে আমি শেষবারের বলছি কান খুলে শুনে নাও তুমি যদি দ্বীন থেকে সরে যাও,কাফের মুশরিক মুরতাদ হও,তুমি দ্বীনে নাই এ রকম যদি কোনো কারন হয় তাহলে তোমাকে ত্যাগ করবো।সাধারনত কোনো কবীরা গুনাহর কারনে তোমাকে ত্যাগ করতে চাইনা।তখন জিজ্ঞেস করি আাপনার কি তখন এই নিয়তই ছিলো।আপনি তখন কি বলেছিলেন আপনার কি কিছু মনে নেই।সে উত্তর দেয় আমিতো এই কথাগুলোই বলেছিলাম যে তুমি যদি নামাজ পরিত্যাগ করো।একটা হলো নামাজ কাযা করা এটা বলি নাই বলছি যদি তুমি নামাজ পরিত্যাগ করো,পর্দা পরিত্যাগ করো,দ্বীন ইসলাম থেকে বের হয়ে যাও দ্বীন ইসলামকে অপছন্দ করো এ কথা গুলোই আমি বলছি হয়তো দু একটা কতা কম আর বেশি।মানে আমার যতগুলো কথা কথা ছিলো সবগুলো কথার মেইন কথা হলো যে কাজগুলো করলে মানুষ দ্বীন থেকে বের হয়ে যায় মুশরিক হয় মুরতাদ হয়।তুমি আবার আমায় জিজ্ঞেস করো কি ছিলো তখন?তখনতো এই নিয়ত ছিলো।(সে সেদিন কি বলেছিলো সে কথাগুলো তার  হুবহু মনে নাই তবে সে যে কথা গুলো তখন বলেছিলো তখন এই নিয়তে ঐ কথাগুলো বলেছিলো)।প্রত্যেকটা কথা বলার উদ্দেশ্য ছিলো এটা যদি কেউ নামাজ পরিত্যাগ করে,পর্দা পরিপূর্ণ ভাবে পরিত্যাগ করে তাহলে সে কি হয় তুমিই বলো তার মাসয়ালা কি হয়?নামাজ যদি কেউ পরিত্যাগ করে পরিত্যাগ মানে বুঝো নামাজকে যদি কেউ অস্বীকার করে। তখন তাকে জিজ্ঞেস করি নামাজ না পড়া মানে কি যদি কেউ নামাজকে কেউ পরিপূর্ণ ভাবে পরিত্যাগ করে এরকম।তখন সে বলে নামাজ যদি কেউ পরিত্যাগ করে,রোজা যদি কেউ পরিত্যাগ করে,পর্দা যদি কেউ পরিপূর্ণ ভাবে পরিত্যাগ করে,দ্বীন ইসলামের কোনো মৌলিক বিধান যদি কেউ অস্বীকার করে পরিত্যাগ করে তাহলে সে কি হয় সে কি কাফের হয় না।? 

যদি সে প্রথম দিন তালাকের নিয়তে বলে থাকে তাহলে কি সমাধান হবে??আমি তার নিয়ত নিয়ে সন্দেহে আছি।তা*** নিয়ত ছিলো হয়তো এটা ধরেই ৩য় পয়েন্টের ব্যাপারে উত্তর জানতে চাই।১ম বা ২য় পয়েন্টের ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন নাই।

 

৩য় পয়েন্টঃ আমি ১/২ দিন পরে জিজ্ঞেস করি যে ইসলামের মৌলিক বিধান বলতে কি আপনি নামাজ রোজা হজ্জ যাকাত এগুলোকে বুঝিয়েছেন? সে উত্তর দেয় হ্যা যেগুলো কুরআন ও হাদিস দ্বারা সুস্পষ্ট ফরজ ও ওয়াজিব সেগুলো।যদি তুমি মৌলিক বিধানকে অবজ্ঞা করো।পরের দিন আমি তাকে জিজ্ঞেস করি আপনি কি বলেছিলেন যদি তুমি মৌলিক বিধান অবজ্ঞা করো।(কারণ আমার ভয় হচ্ছিলো এই কথাটা ১য় ও ২য় পয়েন্টের শর্তগুলোর সাথে শর্ত হিসেবে গন্য হয়ে গেলো কিনা তবে শিওর তিনি এ কথাট ১ম ও ২য় পয়েন্টে বলেননি।)সে উত্তর দেয় হ্যা যদি তুমি ইসলামের মৌলিক বিধান অবজ্ঞা করো,অস্বীকার করো,পরিত্যাগ করো কিন্তু এর পরে আর কিছু বলছে কিনা মনে নেই তবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবা এটা বলেনি শিওর (তোমাকে ত্যাগ করবো এরকম কিছু বলছে মনে হচ্ছে) *এখানে উল্লেখ্য আমি তাকে ১ম বা ২য় পয়েন্টের দিকে ইঙ্গিত করে প্রশ্ন করিনি(প্রথমে করেছি লিখে ফেলছিলাম ভুলে)* যে ঐ ২ দিনের শর্তগুলোর সাথে সাথে এ কথাটাও বলছেন কিনা? বা মুখেও ঠিক এভাবে জিজ্ঞেস করিনি। মনের ভয় থেকেই জিজ্ঞেস করি(যদি ইসলামের মৌলিক বিধান অবজ্ঞা করো এটা বলছেন কিনা?) এটা জন্য যে ৩য় দিনের বলা কথাটাও (যদি মৌলিক বিধান অবজ্ঞা করো) ঐ শর্তগুলোর সাথে শর্ত হয়ে গেলো কিনা। এখন প্রশ্ন হলো-

১.৩য় পয়েন্টে সে যে বলেছে যদি ইসলামের মৌলিক বিধান অবজ্ঞা করো এবং আমার প্রশ্নের উত্তরে একই কথাটা বলার কারনে কি ১ম ও ২য় শর্ত গুলোর সাথে একথাটাও(যদি ইসলামের মৌলিক বিধান অবজ্ঞা করো)শর্ত হিসেবে গন্য হবে??কিন্তু উনি একথাটা ১ম বা ২য় দিনে বলেননি।

২.আমি যহেতু ভেবেছি এ কথাটা শর্ত হয়ে গেছে।তাই তাকে প্রশ্ন করছি আর তার উত্তর হ্যাবোধক হওয়ায় এটা কি পূর্বের বলা শর্গুগুলোর শর্ত হিসেবে গন্য হবে??

৩.৩য় পয়েন্টে ২ টা স্টার এর মধ্যে যে বাক্যটা আছে এখানে শেষের লেখাটা করিনি আছে এখানে যদি প্রথমে ভুলে করেছি লিখে ফেলি কিন্তু মনে করিনি শব্দটা লেখাই উদ্দেশ্য থাকে  এবং করেছি লেখার সাথে সাথেই দেরী না করেই মুছে করিনি লেখি তাহলেও কি এ কথার  মিথ্যা স্বীকারোক্তি দেওয়া হবে যে *এখানে উল্লেখ্য আমি তাকে ১ম বা ২য় পয়েন্টের দিকে ইঙ্গিত করে প্রশ্ন করেছি* (লিখতে চেয়েছি প্রশ্ন করিনি)?? আসলে এখানে অনিচ্ছায় ভুলে করিনি লিখতে যেয়ে করেছি লেখা হয়ে গেছে কিন্তু সাথে সাথেই সেটা কারেকশন করে করিনি লেখা হয়েছে।তাও কি কোনো সমস্যা হবে??

আর একারনে কি আমার প্রশ্নের উত্তরে তার হ্যা বলায় এ কথাটা (যদি মৌলিক বিধান অবজ্ঞা করো)তালাকের শর্ত হবে?

৪.এখানে যদি আমার ভুলে লিখে ফেলার কারনে আমার কথাটা স্বীকারোক্তি হিসেবে ধরা হয় তাহলে তার উত্তরে হ্যাবোধক উত্তর দেওয়ার কারণে কি যদি ইসলামের মৌলিক বিধান অবজ্ঞা করো এ কথাটা শর্ত হিসেবে ধরা হবে??

আমার প্রশ্নে কোনো অস্পষ্টতা থাকলে বলবেন।আমি সঠিক উত্তরটা জানতে চাই।

1 Answer

0 votes
by (573,420 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-



তালাক খুবই মারাত্মক  একটি শব্দ। নিকৃষ্ট হালাল বলা হয়েছে হাদীসে। 

হাদীস শরীফে এসেছেঃ 

حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عُبَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ مُعَرِّفِ بْنِ وَاصِلٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَبْغَضُ الْحَلاَلِ إِلَى اللَّهِ تَعَالَى الطَّلاَقُ " .

কাসীর  ইবন  উবায়দ .......... ইবন  উমার  (রাঃ)  নবী  করীম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  হতে  বর্ণনা  করেছেন যে,  আল্লাহ্  তা‘আলার  নিকট  নিকৃষ্টতম  হালাল বস্তু  হল  তালাক।

(আবূ দাউদ ২১৭৮, ইরওয়া ২০৪০, যইফ আবু দাউদ ৩৭৩-৩৭৪, আর-রাদ্দু আলাল বালীক ১১৩।) 

এ ভয়ানক শব্দটি নিয়ত থাকুক বা না থাকুক রাগে বলুক আর ভালবেসে বলুক স্ত্রীকে উদ্দেশ্য নিয়ে মুখ দিয়ে এ শব্দ বের হলেই তালাক পতিত হয়ে যায়। 

হাদীসে এসেছে-

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ” ثَلَاثٌ جِدُّهُنَّ جِدٌّ وَهَزْلُهُنَّ جِدٌّ: الطَّلَاقُ، وَالنِّكَاحُ، وَالرَّجْعَةُ “

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, তিনি বিষয় এমন যে, ইচ্ছেকৃত করলে ইচ্ছেকৃত এবং ঠাট্টা করে করলেও ইচ্ছেকৃত বলে ধর্তব্য হয়। তা হল, তালাক, বিবাহ এবং তালাকে রেজয়ীপ্রাপ্তা স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২০৩৯, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-২১৯৪}

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
এই বিষয়ে সম্ভবত অনেক গুলো প্রশ্ন জমা হয়েছে।
এই বিষয়ে আপনার জন্য সমাধান হলোঃ

উল্লেখিত ছুরতে আপনি দ্বীনের আবশ্যকীয় কোনো বিধানকে অস্বীকার করলে কাফের হয়ে যাওয়ার দরুন আপনাদের বিবাহ সম্পর্ক  বিচ্ছেদ হয়ে যাবে।     

দ্বীনের যে সমস্ত বিষয় অকাট্য ভাবে প্রমানীত, যেগুলো অস্বীকার করলে যেকোনো ব্যাক্তি কাফের হয়ে যায়, সেগুলো আপনার স্বামী বুঝিয়েছেন।

নামাজ রোযা হজ যাকাতের পাশাপাশি এই জাতীয়
বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা পেতে আহকামে জিন্দেগী পড়তে পারেন। 

আপনি শরীয়তের কোনো বিষয় নিয়ে অস্বীকার করবেননা,ঠাট্রা করবেননা।
তাহলেই হবে।

★এই বিষয় নিয়ে আরো জানতে চাইলে নিকটস্থ কোনো বড় কওমি মাদ্রাসার দারুল ইফতায় যোগাযোগ করুন।    


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...