আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
16 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (15 points)
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ
আমরা বলি যে আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই বা আল্লাহর প্ল্যান আছে আমাকে নিয়ে ওয়েট করি

কিন্তু আমরা তো জানি আমরা যা করি তাই হয়, আমরা আমাদের পথ চুজ করি আর আল্লাহ তা'য়ালা মহা জ্ঞানী তাই তিনি আগেঔ জানেন আমরা কি করবো, তা তিনি লিখে রেখেছেন।

তাহলে আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্য এটা বুঝতে পারছিনা, যেহেতু পথ তো আমিই বেছে নিচ্ছি

(জাস্ট জানার জন্য প্রশ্নটা করা)

1 Answer

0 votes
by (695,850 points)
জবাবঃ- 
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم

তাকদীর বিষয়ে আলোচনা করার অনুমতি নেই। হাদীসে পরিস্কার নিষেধাজ্ঞা এসেছে-

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ دَخَلَ عَلَى عَائِشَةَ، فَذَكَرَ لَهَا شَيْئًا مِنَ الْقَدَرِ، فَقَالَتْ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «مَنْ تَكَلَّمَ فِي شَيْءٍ مِنَ الْقَدَرِ سُئِلَ عَنْهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، وَمَنْ لَمْ يَتَكَلَّمْ فِيهِ لَمْ يُسْأَلْ عَنْهُ»

হযরত ইয়াহইয়া বনি আব্দুল্লাহ বিন আবী মুলাইকা তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি একদা হযরত আয়শা রাঃ এর নিকট গেলেন। তখন তিনি তাকদীর বিষয়ে তাকে কিছু জিজ্ঞাসা করেন, তখন হযরত আয়শা রাঃ বলেন, আমি রাসুল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, যে ব্যক্তি তাকদীর বিষয়ে কথা বলে, কিয়ামতের ময়দানে এ কারণে সে জিজ্ঞাসিত হবে। আর যে এ বিষয়ে আলোচনা না করবে, তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৪}

তাকদীর বিষয়ে প্রশ্ন করা, আলোচনা করা, গবেষণা করা সম্পূর্ণ হারাম। আমাদের যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সেটিতেই মগ্ন থাকা উচিত। তাকদীর এটি আল্লাহ তাআলার গোপন রহস্য। এ রহস্য সম্পর্কে কোন ফেরেশতা বা কোন নবীও ওয়াকিফহাল নন। তাই এ বিষয়ে আমাদের চিন্তা ফিকির করা নিজের ঈমানের ক্ষতি করা  ছাড়া আর কোন ফায়দা নেই। তাই এ বিষয়ে প্রশ্ন করা ও আলোচনা করা থেকে বিরত থাকা প্রতিটি মুমিনের জন্য আবশ্যক।

আরেক হাদীসে এসেছে-

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: خَرَجَ عَلَيْنَا رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَنَحْنُ نَتَنَازَعُ فِي القَدَرِ فَغَضِبَ حَتَّى احْمَرَّ وَجْهُهُ، حَتَّى كَأَنَّمَا فُقِئَ فِي وَجْنَتَيْهِ الرُّمَّانُ، فَقَالَ: أَبِهَذَا أُمِرْتُمْ أَمْ بِهَذَا أُرْسِلْتُ إِلَيْكُمْ؟ إِنَّمَا هَلَكَ مَنْ كَانَ قَبْلَكُمْ حِينَ تَنَازَعُوا فِي هَذَا الأَمْرِ، عَزَمْتُ عَلَيْكُمْ أَلاَّ تَتَنَازَعُوا فِيهِ.

হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। একদা রাসূল সাঃ আমাদের কাছে আসলেন এমতাবস্থায় যে, আমরা তাকদীর বিষয়ে আলোচনা করছিলাম। তখন রাসূল সাঃ প্রচন্ড রেগে গেলেন।রাগে চেহারা আনারের মত রক্তিম বর্ণ হয়ে গেল। তিনি বললেন, তোমরা এ এসব করতে আদিষ্ট হয়েছো? নাকি আমি এসবের জন্য আবির্ভূত হয়েছি? ইতোপূর্বের লোকজন এ বিষয়ে আলোচনা করে ধ্বংস হয়েছে, আমি তোমাদের দৃঢ়তার সাথে বলছি, তোমরা এ বিষয়ে বিবাদে লিপ্ত হয়ো না। {তিরমিজী, হাদীস নং-২১৩৩}

আল্লাহ তাআলা বান্দাকে কোন কাজ করতে বাধ্য করেন না। বরং দুনিয়াতে তাকে স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। কিন্তু আল্লাহ তাআলা যেহেতু সর্ব বিষয়ে জ্ঞাত। তাই তিনি আগে লিখে রেখেছেন বান্দা কী করবে? এটাই তাকদীর। আর আল্লাহর এ লিখে রাখা বান্দার কর্মের উপর কোন প্রভাব সৃষ্টি করে না। তাই, বান্দা তার কর্ম অনুপাতে ফল পাবে।

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আমাদের আকীদা রাখতে হবে যে ভালো মন্দ সবই আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকেই হয়। 

(আল্লাহ যাহা করেন,বান্দার ভালোর জন্যই করেন।)

এসবই আগে থেকেই তাকদীরে লিপিবদ্ধ রয়েছে।

আল্লাহ তায়ালাও বান্দার কর্ম সম্পর্কে মহাজ্ঞানি  হওয়ার কারনে অনেক আগে থেকেই তার কর্ম সম্পর্কে অবগত রয়েছেন।
আর তাহা লিখে রেখেছেন।
যেমন অলস ছাত্রের অবস্থা দেখে শিক্ষক আগে থেকেই বলে দেয় যে তুমি ফেইল করবে,আর সে ফেইল করে।

এক্ষেত্রে সে নিজেই দোষী,শিক্ষক নয়।

আরেকটি উদাহরণ, যেমন কেহ সুইসাইড করেছে। এটিও তার তাকদীরে লেখা ছিলো।
তার এই সুইসাইড এর জন্য আল্লাহ তায়ালা দায়ী নয়, বান্দাই দায়ী।

মানুষ যে সুইসাইড করবে,সেটি আল্লাহ তায়ালা মহাজ্ঞানি হওয়ার কারনে আগে থেকেই জানেন।
,
আল্লাহ তায়ালা ঠিক করে রেখছেন বিধায় সে সুইসাইড করছে,বিষয়টি এমন নহে।
,
বরং তার মন্দ ও ভালো কাজ উভয়টিরই ইখতিয়ার ছিলো,কিন্তু সে এ মন্দ  কাজ করবে বলে আগে থেকে আল্লাহ জানতেন।
,
আল্লাহর জানার কারনেই সে সুইসাইড করছে,বিষয়টি এমন নহে।
,
যেমন মারাত্মক রোগিকে দেখে ডাক্তার বলে দেন যে সে আর এ কদিন বেচে থাকেব।
তো এখানে ডাক্তারের বলার কারনেই সে মারা যায়,বিষয়টি এমন নয়।
,
আল্লাহ তায়ালাও বান্দার কর্ম সম্পর্কে মহাজ্ঞানি  হওয়ার কারনে অনেক আগে থেকেই তার কর্ম সম্পর্কে অবগত রয়েছেন।
তবে বান্দাহকে পূর্ণ ইখতিয়ার দিয়েছেন।
সে স্বাধীন ভাবেই চলতে পারবে।
ইচ্ছামত যেকোনো কাজ করতে পারবে।    
,
বিস্তারিত জানুনঃ 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
বান্দা যে গোনাহের কাজ করে এর জন্য দায়ী বান্দা নিজে। আল্লাহ তাআলা নন। কারণ, গোনাহের কাজ করতে আল্লাহ তাআলা বান্দাকে বাধ্য করেন না। বরং তাকে স্বাধীন করে রাখা হয়েছে। সে ইচ্ছে করলে পূণ্যের কাজ করতে পারে, ইচ্ছে করলেই গোনাহের কাজ করতে পারে।

বাকি আল্লাহ যেহেতু সর্ববিষয়ে জ্ঞাত, তাই বান্দা কী করবে? তা আল্লাহ তাআলা জানেন। এ কারণে আগেই তা তাক্বদীরে লিখে রাখা হয়েছে।

তাক্বদীরে লিখে রাখাটা বান্দার কাজের ক্ষেত্রে কোন প্রভাব সৃষ্টি করে না। এ কারণে বান্দার কাজের পুরস্কার ও শাস্তি তার নিজেরই কর্মের ফল।

যেমন ধরেন, একজন বাবার দুইজন সন্তান। বাবা দুই সন্তানকে একটি কাজ করতে আদেশ করলেন। বাবা জানেন একজন সন্তান কাজটি করবে। অন্যজন করবে না। কারণ, তিনি সন্তানদের স্বভাব ও প্রকৃতি সম্পর্কে জানেন। তাই নির্দেশটি দেবার পরই আরেকজনকে বলে দিলেন যে, আমার এ সন্তান কাজটি সুন্দর করে করবে, আর অপর সন্তান কাজটি করবে না।

পরে দেখা গেল বাস্তবেই তা’ই হয়েছে।

তো বাবার আগের মন্তব্যটি সন্তানদের কাজ করা ও না করার উপর কোন প্রভাব সৃষ্টি করেনি। কারণ, তিনি একজনকে কাজ করতে বাধ্য ও অন্যজনকে না করতে বাধ্য করেননি। বরং তিনি সন্তানদের প্রকৃতি ও স্বভাব সম্পর্কে জ্ঞাত হবার কারণে আগেই অনুধাবন করে মন্তব্যটি করেছিলেন। তাই কাজ করা ও না করার যিম্মাদার সন্তান হবে। বাবার আগের করা মন্তব্যটি নয়।

বাবা শুধু নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে এমনটি মন্তব্য আগেই মন্তব্যটি করে রেখেছিলেন।

তেমনি আল্লাহ তাআলা আমাদের স্বভাব প্রকৃতি এবং ভবিষ্যত সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ওয়াকিফহাল। এ কারণেই তিনি আগেই আমাদের তাক্বদীর লিখে রেখেছেন।

সেই লিখে রাখাটা আমাদের কর্মের কোন দায়ভার বহন করে না। কারণ, তিনি আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়ে রেখেছেন। আমাদের দ্বারা জোরপূর্বক তিনি ভালো কাজ যেমন করান না। তেমনি কাউকে দিয়ে জোরপূর্বক আমাদের গোনাহ করতে বাধ্য করেন না।

বরং আমরা ভালো ও মন্দ কাজ করতে স্বাধীন। তাই মন্দ ও গোনাহের কাজের যিম্মাদার আমরা নিজেই। এর দায়ভারও আমাদের উপরই বর্তাবে। আল্লাহ তাআলাকে বা তাক্বদীরকে এ কারনে দোষারোপ করার সুযোগ নেই।
(কিছু তথ্য সংগৃহীত)

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,

“আল্লাহ যা করেন, ভালোই করেন” — মানে হলো
★ আল্লাহর প্রতিটি কাজের পেছনে হিকমত (জ্ঞান, প্রজ্ঞা, উদ্দেশ্য) আছে।
★আমরা তা বুঝি বা না বুঝি, আল্লাহ কখনো অন্যায় করেন না।
★প্রতিটি ঘটনা মুমিনের জন্য কল্যাণকর, যদি সে ঈমান ও ধৈর্য ধরে।

মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 
 وَعَسَىٰ أَنْ تَكْرَهُوا شَيْئًا وَهُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ ۖ وَعَسَىٰ أَنْ تُحِبُّوا شَيْئًا وَهُوَ شَرٌّ لَّكُمْ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ

অনুবাদ:
“হয়তো তোমরা কোনো কিছু অপছন্দ করো, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর;
আবার হয়তো কোনো কিছু ভালোবাসো, অথচ তা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর।
আল্লাহ জানেন, আর তোমরা জানো না।”
(সূরা আল-বাকারা, আয়াত ২১৬)

ব্যাখ্যা:
মানুষ সীমিত জ্ঞানসম্পন্ন। যা এখন ক্ষতি মনে হয়, তা ভবিষ্যতে কল্যাণও হতে পারে — কারণ আল্লাহর সিদ্ধান্ত সর্বজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে।

 مَّا أَصَابَكَ مِنْ حَسَنَةٍ فَمِنَ اللَّهِ ۖ وَمَا أَصَابَكَ مِن سَيِّئَةٍ فَمِن نَّفْسِكَ

অনুবাদ:
“তোমার কাছে যে ভালো কিছু আসে, তা আল্লাহর পক্ষ থেকে;
আর তোমার কাছে যে মন্দ কিছু আসে, তা তোমার নিজের কর্মফল।”
(সূরা আন্নিসা, আয়াত ৭৯)

ব্যাখ্যা:
আল্লাহ কখনো অন্যায়ভাবে কষ্ট দেন না।
যা “মন্দ” মনে হয়, তাও অনেক সময় আমাদের সংশোধন, শিক্ষা বা পাপ মোচনের উপায়।

 مَا أَصَابَ مِن مُّصِيبَةٍ إِلَّا بِإِذْنِ اللَّهِ ۗ وَمَن يُؤْمِنۢ بِاللَّهِ يَهْدِ قَلْبَهُ ۚ وَاللَّهُ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ

অনুবাদ:
“আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোনো বিপদ আসে না;
আর যে আল্লাহর প্রতি ঈমান রাখে, আল্লাহ তার হৃদয়কে সঠিক পথে পরিচালিত করেন।”
(সূরা আত-তাগাবুন, আয়াত ১১)

ব্যাখ্যা:
মুমিন ব্যক্তি জানে — যা ঘটেছে, তা আল্লাহর অনুমতি ছাড়া হয়নি;
তাই সে ধৈর্য ধরে ও বিশ্বাস রাখে — এর মধ্যেই কল্যাণ আছে।

হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

عَجَبًا لِأَمْرِ الْمُؤْمِنِ! إِنَّ أَمْرَهُ كُلَّهُ لَهُ خَيْرٌ،
وَلَيْسَ ذَاكَ لِأَحَدٍ إِلَّا لِلْمُؤْمِنِ؛
إِنْ أَصَابَتْهُ سَرَّاءُ شَكَرَ فَكَانَ خَيْرًا لَّهُ،
وَإِنْ أَصَابَتْهُ ضَرَّاءُ صَبَرَ فَكَانَ خَيْرًا لَّهُ

অনুবাদ:
“মুমিন ব্যক্তির ব্যাপারটা বিস্ময়কর!
তার সব ব্যাপারই তার জন্য কল্যাণকর।
এটা শুধু মুমিনের জন্যই সম্ভব —
সুখের সময় সে কৃতজ্ঞ হয়, তা তার জন্য কল্যাণকর;
আর বিপদের সময় সে ধৈর্য ধরে, তাও তার জন্য কল্যাণকর।”
(সহীহ মুসলিম, হাদীস: ২৯৯৯)

 مَا يُصِيبُ الْمُسْلِمَ مِنْ نَصَبٍ وَلَا وَصَبٍ وَلَا هَمٍّ وَلَا حُزْنٍ وَلَا أَذًى وَلَا غَمٍّ، حَتَّى الشَّوْكَةِ يُشَاكُهَا، إِلَّا كَفَّرَ اللَّهُ بِهَا مِنْ خَطَايَاهُ

অনুবাদ:
 “কোনো মুসলমানের ক্লান্তি, রোগ, চিন্তা, দুঃখ, কষ্ট বা গ্লানি — এমনকি যদি কাঁটার খোঁচাও লাগে — আল্লাহ তায়ালা তার মাধ্যমে তার কিছু গুনাহ মাফ করে দেন।”
(সহীহ বুখারী, হাদীস: ৫৩৪৭)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
তাহলে আমরা যে বলি আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্য, এটা কেনো?
by (695,850 points)
পুনরায় জবাবটি পড়ার পরামর্শ রইল।

শেষ দিকে আরো কিছু সংযোজন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...